Posts

Showing posts from April, 2025

বাবা ও ছেলে মিলে মাকে একখাটে চটি গল্প।

হ্যালো বন্ধুরা, আমি সুজয় চ্যাটার্জি , বয়স ১৯ বছর। আমি কলকাতার পার্কস্ট্রিটের ঐতিহাসিক চ্যাটার্জি পরিবারের সন্তান। বর্তমানে টুয়েলভথ পাস করেছি ভালো পারসেন্টেজ পেয়ে। ভেবেছি আই আই এম এর এন্ট্রেন্স এক্সাম দিব বিজনেস ম্যানেজমেন্টকে ফোকাসে রেখে। আমাদের পরিবারের বহুমুখী ব্যবসা আছে, যেমন: কর্পোরেট, ইন্ডাস্ট্রি, সার্ভিস ইত্যাদি।  এসব ব্যবসা আমার মা বাবা দুজনেই পরিচালনা করেন। ভুলেই গেছি পরিচয় করিয়ে দিতে আমার মা বাবার সাথে।  আমার মা শালিনি চ্যাটার্জি,  বয়স ৪৪ বছর। মা একজন আধুনিকা মহিলা, সে অফিসে যায়,কোম্পানি সামলায়, ঘরও সামলায়, যদিও আমি একমাত্র সন্তান হওয়ায় বাড়তি আর ঝামেলা হয়না। বাবা সুমিত চ্যাটার্জি, বয়স ৪৬ বছর, বাবাও অনেক হ্যান্ডসাম, নিয়মিত এক্সেরসাইজ করে এখনো নিজেকে ফিট রেখেছে। মায়ের যোগাসন ব্যায়াম, আর শারীরিক কসরত এর কারণে তাকে মোটেও ৪৪ বছরের মহিলা মনে হবে না। মনে হবে যে ২৮-২৯ বছরের সুন্দরী মহিলা। তার দৈহিক সৌন্দর্য দেখে আমার বাবা সবসময় বিমোহিত থাকে। এজন্য বাবা মা একান্তে সময় কাটালে নিজেদের মধ্যে প্রেম-ভালোবাসা- সঙ্গম এর কমতি থাকে না। আর মা বাবাকে একসাথে যুগল হিসেবে অনেক মানানসই।...

প্রতিবেশী সাথে চুদাচুদি চুটি।

তখন আমার বয়স ১২/১৩ বছর। তেমন কিছু বুঝতাম না। তবে মেহেদী ভাইয়ের কাছেই প্রথম এই অভিজ্ঞতাটা হয়েছিল। সেক্ষেত্রে আমি মেহেদী ভাইকে পুরোপুরি দোষ দিতে পারি না। নিষিদ্ধ সেই খেলার প্রতি আমার যে একটা ঝোক ছোট থেকেই ছিল, সেটা এখন বুঝতে পারি। মেহেদী ভাই যখনই ইশারা দিত, তখনই আমি সাড়া দিতাম। বরং আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করতাম, কখন মেহেদী ভাই ইশারা দিবে। মেহেদী ভাই আমার চেয়ে ৭/৮ বছরের বড়। আমাদের সামনের বিল্ডিংয়েই থাকে। জায়গাটা একটা সরকারী কোয়ার্টার। ছোটবেলায় যখন ভাইকে দেখতাম, তখন ভাইয়ের শরীরটা বিশাল মনে হতো। ৫ ফিট ৯ ইঞ্চি হাইটের মেহেদী ভাইয়ের বডিটা দারুণ। শরীরটাও বেশ লোমশ। এখন বুঝতে পারি, সেইসময় থেকেই মেহেদী ভাই বেশ স্টাইলিশ ছিল। সবসময়ই খুবই ফিটফাট থাকে আর কোয়ার্টারের মেয়েদের মাঝে মেহেদী ভাইকে নিয়ে বেশ ফিসফাস হয়, মানে মেহেদী ভাইয়ের প্রচুর নারীভক্ত। আমার বাবা যেখানে চাকরি করেন, মেহেদী ভাইয়ের বাবাও সেখানেই চাকরি করেন আর ভাইয়ের মা স্কুল শিক্ষক। আমাদের স্কুলেরই বাংলা ব্যাকরণের ম্যাডাম। সেই লেভেলের রাগী ছিলেন ম্যাডাম। মেহেদী ভাইয়ের সাথে আমার এই নিষিদ্ধ খেলাটা প্রায় ৭/৮ বছরের মত চলছে। মেহেদী ভাই-ই প্রথম, আর মেহেদ...

চলন্ত বাসে কুমারী গুদে একাধিক বাড়ার চোদন খেলাম----

নমস্কার বন্ধুরা, আমি নিয়মিত চটি সাইট এ পাঠিকা. আমার মাথা তে যেই নোংরা চিন্তা ঘুলো চলতে থাকলে ভাবলাম শেয়ার করি আপনাদের সবার সাথে. আমার প্রথম গল্প শুরু করছি. আমি প্রীতি, গোলগাল চেহারার ভরাট শরীরের এক অতি সাধারণ মেয়ে. হাঁ সাধারণ কারণ আমি কোনোদিন এ হট ছিলাম না. স্ট্রিক্ট প্যারেন্টস, পড়াশোনায় ভালো, সবার কথা শোনা এক বাধ্য মেয়ে.  কোনোদিন বয়ফ্রেইন্ড হয় নি, এই কারণে না যে কেউ প্রপোস করনেই কখনো, তবে বাড়ির ভয় এ কোনোদিন আমার এ সাহস হয়ে ওঠে নি. কোনোদিন কারো হাত পরে নি আমার শরীর এ, কেউ আমার দুধের বোটা মুচড়ে দেয় নি, কেউ আমার ঠোঁট এ ঠোঁট বসায়নি, কেউ আমার কোঁকড়ানো বাল এ হাত বোলাইনি. এর জন্য দুঃখ ছিল না কারণে এসব আমি ভাবিনি কোনোদিন. তবে এসব যে এভাবে ঘটে যাবে সেটাও কখনো ভাবিনি. তার গল্পই বলবো আজ. আমার প্রথম গল্প, ক্ষমা করে দেবেন ভুল ত্রুটি. যাদের পরে ভালো লাগবেন অবশই কমেন্ট এ উৎসাহ দেবেন, আর যারা আমার এই গল্প পরে হস্তমইথুন করবেন তারা অবশই জানাবেন আর আমার নাম নিয়ে শীৎকার করবেন. তখন আমি সবে ১৯. কলেজ ফেরার সময় বাস ধরতে হতো বিকেল বেলা, অনেকটা রাস্তা, তার সাথে ভিড় বাস. সিট পাওয়া যেত না, দাঁড়িয়েই যেতে হতো ...